বৃষ্টিরা বেড়াতে এলে প্রিয় কাক বলে দিও কবি বাড়ি নেই
রোদেরা উঠোনে থাক একটু শুকালে পরে ঘরে নিয়ে এসো
মেঘের ভেতর দিয়ে স্বপ্নের জাহাজ এলে প্রয়োজনে হেসো
সাহসী নাবিক তুমি যদি আসো খুশি হবে তবে সকলেই
রোদেরা কবিতা বুঝে কবিতাও রোদ খেয়ে হৃষ্টপুষ্ট হয়
রমনী উদাসী তাই কবিতার বিনিময়ে হয় বিকিকিনি
ভবিষ্যৎ আলোকিত হয়ে গেলে কবি হবে অজেয় কাহিনী
ইতিহাস জানে রোদে সে দেখেছে অতীতের জয় পরাজয়
পড়ন্ত বিকেল হলে রোদগুলো নিজ মনে বাড়ি ফিরে যায়
রোদেরা ঘুমিয়ে গেলে আঁধারের খুব বেশি বাড়ে উৎপাত
ঘুমঘুম চোখ মুছে চাঁদ মামা জেগে ওঠে খোঁজে অজুহাত
তার সাথে জোনাকিরা আলো জ্বেলে হেঁটে এলে আঁধার পালায়
আধো আলো অন্ধকারে কবিতার শিল্পীগণ নয়তো অনাথ
আষাঢ়ে বৃষ্টিরা চিনে জাগ্রত বর্ষার শিল্পিত রবীন্দ্রনাথ।